প্রতিদিন স্বাস্থ্যকর ও পরিমিত পরিমাণে খাদ্য গ্রহণ করতে হবে। কম খাওয়া আসলে সুস্থ থাকায় কোনো সাহায্য করতে পারে না।
মাঝে মাঝেই আমাদের বিশেষ কোনো খাবার খাওয়ার জন্য প্রাণ ছুটে যায়। দেখা যায় ভরা পেটেও আমরা সেই বিশেষ খাবার খেতে ছুটছি। যখন কিছু খাওয়ার জন্য তীব্র আকাঙ্ক্ষা তৈরি হয় তখন অন্য কিছু নিয়ে ব্যস্ত হয়ে যেতে হবে।
ব্যস্ত জীবনে ঠিকভাবে দুপুরের খাওয়া খাওয়ার সময় হয় না। কখনও কখনও অল্প সময়ে সাবাড় করা যায় এই খাদ্যগুলোতে ক্যালোরির পরিমাণ যথেষ্ট বেশি হয়ে যায়।
এ থেকে বাঁচতে একটা সঠিক নিয়মের খাবার খাওয়া দরকার। যত ব্যস্ততাই থাকুক কাজ থামিয়ে, একটা টেবিলে বসে প্লেটে খাবার বেড়ে একটু সময় নিয়ে খেতে হবে।
সুস্বাস্থ্য রক্ষায় কিছু সাধারণ কথা মাথায় গাঁথা থাকা উচিৎ। যেমন- চিনি বাদ দেয়া, লবণ এবং শর্করা থেকে বেঁচে চলা।